আসুন সফলতার গল্প শুনাইঃ
প্রচণ্ড ইচ্ছেশক্তি আর পরিশ্রম মানুষকে
.
প্রথমেই আসে পরিশ্রমের ব্যাপারটা। যারা আপনার চাইতে এগিয়ে, তারা আপনার চাইতে বেশি পরিশ্রমী। এটা মেনে নিন। ঘুমানোর আনন্দ আর ভোর দেখার আনন্দ একসাথে পাওয়া যায় না। শুধু পরিশ্রম করলেই সব হয় না। তা-ই যদি হত, তবে গাধা হত বনের রাজা। শুধু পরিশ্রম করা নয়, এর পুরস্কার পাওয়াটাই বড় কথা।
.
প্রচন্ড ইচ্ছেশক্তির জোরেই ৯ মাসের গর্ভবতী সুপর্ণা দে ৩৫ তম বিসিএস এ মেধাতালিকায় ১১ তম হতে পেরেছে।
.
সুপর্ণা দে নয় মাসের অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় ৩৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা দিচ্ছিলেন। কিন্তু শেষ পরীক্ষার আগের দিন প্রসবব্যথা উঠল। রাতে নেওয়া হলো হাসপাতালে। ভোর সাড়ে চারটায় তাঁর কোলজুড়ে এল ছেলে। সকাল ১০টায় পরীক্ষা। হাসপাতাল থেকে অ্যাম্বুলেন্সে করে কেন্দ্রে গেলেন। তিন ঘণ্টা পরীক্ষা দিয়ে ক্লান্ত শরীরে ফিরলেন নবজাতকের কাছে।
অদম্য সেই ইচ্ছাশক্তির জোরেই সুপর্ণা দে এখন বিসিএস ক্যাডার। ৩৫তম বিসিএসে (প্রাণিসম্পদ) সম্মিলিত মেধা তালিকায় ১১তম হয়েছেন তিনি।
.
সুপর্ণা দে যদি অসুস্থ শরীরে ৩ঘন্টা লিখিত
পরীক্ষা দিয়ে মেধাতালিকায় ১১ তম হতে পারে; তবে ইতিহাসে আর কী এমন অসাধ্য থাকতে পারে??
.
না, এখানে কোন সিনেমার কাহিনী বলা হয় নি।
এ যে বাস্তব জীবনের গল্প। এই মেয়েকে আমার স্যালুট। বিসিএস ক্যাডার বড় কথা নয় মেয়েটি তার স্বপ্ন পূরনে অটুট ছিল। আপনারা মেয়েরা যারা লেখাপড়া করেছেন তারা যে চাইলেই ইচ্ছাশক্তির জোরে অসাধ্যকে সাধন করতে পারেন এই ঘটনা তাঁর প্রমান। যারা নানা সংকটে, নানা সমস্যায় ভেঙে পড়েন তাদের উদ্দেশ্যে বলছি মনে সাহস রাখুন। ইচ্ছাশক্তি বাড়ান। জয় আপনার হবেই। শুভেচ্ছা সেই মেয়েটিকে। শুভেচ্ছা যারা লেখাপড়া করছে সংগ্রাম করছেন সেইসব মেয়েদের।
.
৩৩ তম বিসিএস এ প্রিলিতে ফেল করা ওয়ালিদ যদি ৩৪ তম বিসিএস এ ফার্স্ট হতে পারে; টমাস এডিসন যদি হাজারবার ব্যর্থ হওয়ার পর ও হাল ছেড়ে না দেয়ার কারণে ইতিহাস বিখ্যাত বিজ্ঞানী হতে পারেন; হরপ্রসাদ শাস্ত্রীকে যদি ২ বারের চরম ব্যর্থতা ও "চর্যাপদ " আবিষ্কারের পথ থেকে এক চুল ও বিচ্যুত করতে না পারে;মাধ্যমিক ও পাশ না করা নজরুলের বই যদি দেশের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পাঠ্যপুস্তক হতে পারে; তবে আমার কাছে অসাধ্য বলতে কিছুই থাকতে পারেনা।
.
স্কুলের বাস্কেটবল টিম থেকে বাদ পড়া ছেলেটি যদি পরের দুই যুগে বাস্কেটবলের ইতিহাসে বেস্ট প্লেয়ার মাইকেল জর্ডান হতে পারে, ১১ বছর বয়সে দল থেকে বাদ পড়া হরমোনজনিত সমস্যায় ভোগা ছেলেটি যদি লিওনেল মেসি হতে পারে, ৮ম বার হেড়ে যাওয়ার পরে ও যদি আব্রাহাম লিংকন ১৬ তম প্রেসিডেন্ট হতে পারে, আমরা কেন পারবো না?
.
সুশান্ত পালের কথা আমরা কে না শুনছি?
অনার্সে ২.৭৪ সিজিপিএ পেয়ে ৩০ তম বিসিএসে আর আইবিএ ভর্তি পরীক্ষায় ফার্স্ট হয়ে দেখিয়ে দিছে, অসম্ভব বলতে ডিকশনারিতে কোন শব্দ নাই। অদম্য ইচ্ছা শক্তি আর অক্লান্ত পরিশ্রমের দ্বারা সব কিছু জয় করা যায়।
এই সুশান্ত দাদা-ই এখন বিভিন্ন ভার্সিটিতে বিনা পয়সায় ক্যারিয়ার আড্ডা,পরামর্শ দিয়ে হাজার হাজার মানুষকে সপ্ন দেখতে শিখায়। দাদার লেখা গুলো পড়লেই বুজবেন তিনি কতটা জ্ঞানের অধিকারী, অসাধারন মেধাবী একটা মানুষ।
.
অনেকেই বলে প্রাইভেট ভার্সিটিতে পড়ে নাকি লাইফে কিছু করা সম্ভব না। তাদের জন্য আমার কাছে বেষ্ট উদাহরণ 'মাশরুফ হোসেন' দাদা। (বিসিএস ক্যাডার) যিনি নর্থ সাউদ ইউনিভার্সিটি তে পড়ে বাংলাদেশ পুলিশের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপারিন্টেন্ডেন্ট হতে পেরেছেন।
.
শোভন হোড় নামে এক ছেলে ৩৫তম বিসিএস পরীক্ষায়, পুলিশে ৫ম হয়েছে। জীবন যাকে কিছুই দেয়নি, পদে পদে বঞ্চিত, নিগৃহীত হয়েছে সব জায়গাতেই।শারীরিক কিছু প্রতিবন্ধকতার কারণে ও অনেকবেশি আত্মবিশ্বাসহীনতায় ও হীনমন্যতায় ভুগত। সে ও প্রশাসন ক্যাডারে মেধাতালিকায় ১ম ১৫ জনের মধ্যে আছে।
সপ্ন পূরনের লক্ষ্য যদি অটুট থাকে সফলতা কোথায় পালাবে?
.
আসুন আরো কিছু সফল ব্যাক্তিদের আপনার চোখে আংগুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছি যারা প্রচন্ড ইচ্ছেশক্তির জোড়ে আজ পৃথীবির কাছে পরিচিত।
.
ফোর্ড মোটর এর মালিক হেনরি ফোর্ড ঠিকভাবে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারেননি তবুও তিনি বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ট গাড়ি কোম্পানির মালিক হতে পেরেছিলেন।
.
শচীন টেন্ডুলকার দশম শ্রেনীতে পরীক্ষায় ফেল করেছিলেন।
.
বিল গেটস তার ইউনিভার্সিটির পড়াশোনা শেষ করতে পারেন নি।
.
এ.আর রহমানের বাবা ছোট বেলাতেই মারা গিয়েছিলেন। তবুও তিনি আজ বিশ্বের উল্লেখ যোগ্য সঙ্গীতকার এবং ভারতের শ্রেষ্ট সঙ্গীতকারে পরিণত হয়েছেন।
.
আমেরিকার প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিঙ্কন মুচির দোকানে কাজ করতেন।
.
আবুল কালাম (ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি) ছিলেন গরীব ঘরের সন্তান। তাঁর বাবা ছিলেন একজন মাঝি। তবুও তিনি একজন বিখ্যাত বিজ্ঞানী হতে পেরেছিলেন।
.
২৫ বছর বয়সে ভারতের রজনিকান্ত ছিলেন একজন বাস কন্ডাকটর।
.
বার্সান ভাই পাটেল নিরমা কোম্পানির মালিক। তিনি অর্ধেক জীবন সাইকেলে করে নিরমা বিক্রি করে কাটিয়ে দেন। আর এখন……..
.
নিকোলাস ক্রেজ 'ফেয়ারফ্যাক্স' থিয়েটারে পপকর্ন বিক্রি করতো।
.
গায়ক বন জোভি প্রথম জীবনে বাড়িঘর সাজানোর ডেকোরেটরের কাজ করতো।
.
আমার প্রিয় অভিনেতা 'ক্যাপ্টেন জ্যাক স্প্যারো' খ্যাত জনি ডেপ ছোটোবেলায় রাস্তায় রাস্তায় বল পয়েন্ট কলম বিক্রি করতো!
.
বলিউড অভিনেতা শাহরুখ খান মুম্বাইতে এসে বেঞ্চে ঘুমাতেন,প্রতিদিন কাজ খোজার জন্য বের হওয়ার আগে বন্ধুর কাছে ২০ টাকা করে ধার নিতেন।
.
বিস্ময়কর ফুটবলার "মেসি" একসময় নিজের ফুটবলের ট্রেনিং এর খরচ যোগাতে চা দোকানে কাজ করতেন।
.
আন্ড্রু কার্নেগী প্রচুর গরীব ঘরের ছেলে ছিলেন। তিনি একটি খামারে কাজ করতেন। পরে তিনি আমেরিকার অন্যতম শ্রেষ্ঠ ধনী ব্যক্তি হয়েছিলেন।
.
হলিউড অভিনেতা ব্রাড পিট প্রথম জীবনে 'এল পল্লো লোসো' নামের এক রেস্টুরেন্টে মোরগের ড্রেস পরে হোটেল বয় এর কাজ করতো।
.
থমাস এলভা এডিসনকে ছোটবেলায় সবাই বোকা, গাধা বলে রাগাত। তিনি পড়াশোনায় ভালো ছিলেন না। তবু তিনি একজন বিখ্যাত বিজ্ঞানী হতে পেরেছিলেন।
.
শেষ কথা একটাই,
“ সাফল্যের জন্য অসম্ভব পরিশ্রম করতে হবে।" নো শর্টকাটস্।
সফলতার দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে দিতে পারে।
প্রচণ্ড ইচ্ছেশক্তি আর পরিশ্রম মানুষকে
.
প্রথমেই আসে পরিশ্রমের ব্যাপারটা। যারা আপনার চাইতে এগিয়ে, তারা আপনার চাইতে বেশি পরিশ্রমী। এটা মেনে নিন। ঘুমানোর আনন্দ আর ভোর দেখার আনন্দ একসাথে পাওয়া যায় না। শুধু পরিশ্রম করলেই সব হয় না। তা-ই যদি হত, তবে গাধা হত বনের রাজা। শুধু পরিশ্রম করা নয়, এর পুরস্কার পাওয়াটাই বড় কথা।
.
প্রচন্ড ইচ্ছেশক্তির জোরেই ৯ মাসের গর্ভবতী সুপর্ণা দে ৩৫ তম বিসিএস এ মেধাতালিকায় ১১ তম হতে পেরেছে।
.
সুপর্ণা দে নয় মাসের অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় ৩৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা দিচ্ছিলেন। কিন্তু শেষ পরীক্ষার আগের দিন প্রসবব্যথা উঠল। রাতে নেওয়া হলো হাসপাতালে। ভোর সাড়ে চারটায় তাঁর কোলজুড়ে এল ছেলে। সকাল ১০টায় পরীক্ষা। হাসপাতাল থেকে অ্যাম্বুলেন্সে করে কেন্দ্রে গেলেন। তিন ঘণ্টা পরীক্ষা দিয়ে ক্লান্ত শরীরে ফিরলেন নবজাতকের কাছে।
অদম্য সেই ইচ্ছাশক্তির জোরেই সুপর্ণা দে এখন বিসিএস ক্যাডার। ৩৫তম বিসিএসে (প্রাণিসম্পদ) সম্মিলিত মেধা তালিকায় ১১তম হয়েছেন তিনি।
.
সুপর্ণা দে যদি অসুস্থ শরীরে ৩ঘন্টা লিখিত
পরীক্ষা দিয়ে মেধাতালিকায় ১১ তম হতে পারে; তবে ইতিহাসে আর কী এমন অসাধ্য থাকতে পারে??
.
না, এখানে কোন সিনেমার কাহিনী বলা হয় নি।
এ যে বাস্তব জীবনের গল্প। এই মেয়েকে আমার স্যালুট। বিসিএস ক্যাডার বড় কথা নয় মেয়েটি তার স্বপ্ন পূরনে অটুট ছিল। আপনারা মেয়েরা যারা লেখাপড়া করেছেন তারা যে চাইলেই ইচ্ছাশক্তির জোরে অসাধ্যকে সাধন করতে পারেন এই ঘটনা তাঁর প্রমান। যারা নানা সংকটে, নানা সমস্যায় ভেঙে পড়েন তাদের উদ্দেশ্যে বলছি মনে সাহস রাখুন। ইচ্ছাশক্তি বাড়ান। জয় আপনার হবেই। শুভেচ্ছা সেই মেয়েটিকে। শুভেচ্ছা যারা লেখাপড়া করছে সংগ্রাম করছেন সেইসব মেয়েদের।
.
৩৩ তম বিসিএস এ প্রিলিতে ফেল করা ওয়ালিদ যদি ৩৪ তম বিসিএস এ ফার্স্ট হতে পারে; টমাস এডিসন যদি হাজারবার ব্যর্থ হওয়ার পর ও হাল ছেড়ে না দেয়ার কারণে ইতিহাস বিখ্যাত বিজ্ঞানী হতে পারেন; হরপ্রসাদ শাস্ত্রীকে যদি ২ বারের চরম ব্যর্থতা ও "চর্যাপদ " আবিষ্কারের পথ থেকে এক চুল ও বিচ্যুত করতে না পারে;মাধ্যমিক ও পাশ না করা নজরুলের বই যদি দেশের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পাঠ্যপুস্তক হতে পারে; তবে আমার কাছে অসাধ্য বলতে কিছুই থাকতে পারেনা।
.
স্কুলের বাস্কেটবল টিম থেকে বাদ পড়া ছেলেটি যদি পরের দুই যুগে বাস্কেটবলের ইতিহাসে বেস্ট প্লেয়ার মাইকেল জর্ডান হতে পারে, ১১ বছর বয়সে দল থেকে বাদ পড়া হরমোনজনিত সমস্যায় ভোগা ছেলেটি যদি লিওনেল মেসি হতে পারে, ৮ম বার হেড়ে যাওয়ার পরে ও যদি আব্রাহাম লিংকন ১৬ তম প্রেসিডেন্ট হতে পারে, আমরা কেন পারবো না?
.
সুশান্ত পালের কথা আমরা কে না শুনছি?
অনার্সে ২.৭৪ সিজিপিএ পেয়ে ৩০ তম বিসিএসে আর আইবিএ ভর্তি পরীক্ষায় ফার্স্ট হয়ে দেখিয়ে দিছে, অসম্ভব বলতে ডিকশনারিতে কোন শব্দ নাই। অদম্য ইচ্ছা শক্তি আর অক্লান্ত পরিশ্রমের দ্বারা সব কিছু জয় করা যায়।
এই সুশান্ত দাদা-ই এখন বিভিন্ন ভার্সিটিতে বিনা পয়সায় ক্যারিয়ার আড্ডা,পরামর্শ দিয়ে হাজার হাজার মানুষকে সপ্ন দেখতে শিখায়। দাদার লেখা গুলো পড়লেই বুজবেন তিনি কতটা জ্ঞানের অধিকারী, অসাধারন মেধাবী একটা মানুষ।
.
অনেকেই বলে প্রাইভেট ভার্সিটিতে পড়ে নাকি লাইফে কিছু করা সম্ভব না। তাদের জন্য আমার কাছে বেষ্ট উদাহরণ 'মাশরুফ হোসেন' দাদা। (বিসিএস ক্যাডার) যিনি নর্থ সাউদ ইউনিভার্সিটি তে পড়ে বাংলাদেশ পুলিশের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপারিন্টেন্ডেন্ট হতে পেরেছেন।
.
শোভন হোড় নামে এক ছেলে ৩৫তম বিসিএস পরীক্ষায়, পুলিশে ৫ম হয়েছে। জীবন যাকে কিছুই দেয়নি, পদে পদে বঞ্চিত, নিগৃহীত হয়েছে সব জায়গাতেই।শারীরিক কিছু প্রতিবন্ধকতার কারণে ও অনেকবেশি আত্মবিশ্বাসহীনতায় ও হীনমন্যতায় ভুগত। সে ও প্রশাসন ক্যাডারে মেধাতালিকায় ১ম ১৫ জনের মধ্যে আছে।
সপ্ন পূরনের লক্ষ্য যদি অটুট থাকে সফলতা কোথায় পালাবে?
.
আসুন আরো কিছু সফল ব্যাক্তিদের আপনার চোখে আংগুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছি যারা প্রচন্ড ইচ্ছেশক্তির জোড়ে আজ পৃথীবির কাছে পরিচিত।
.
ফোর্ড মোটর এর মালিক হেনরি ফোর্ড ঠিকভাবে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারেননি তবুও তিনি বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ট গাড়ি কোম্পানির মালিক হতে পেরেছিলেন।
.
শচীন টেন্ডুলকার দশম শ্রেনীতে পরীক্ষায় ফেল করেছিলেন।
.
বিল গেটস তার ইউনিভার্সিটির পড়াশোনা শেষ করতে পারেন নি।
.
এ.আর রহমানের বাবা ছোট বেলাতেই মারা গিয়েছিলেন। তবুও তিনি আজ বিশ্বের উল্লেখ যোগ্য সঙ্গীতকার এবং ভারতের শ্রেষ্ট সঙ্গীতকারে পরিণত হয়েছেন।
.
আমেরিকার প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিঙ্কন মুচির দোকানে কাজ করতেন।
.
আবুল কালাম (ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি) ছিলেন গরীব ঘরের সন্তান। তাঁর বাবা ছিলেন একজন মাঝি। তবুও তিনি একজন বিখ্যাত বিজ্ঞানী হতে পেরেছিলেন।
.
২৫ বছর বয়সে ভারতের রজনিকান্ত ছিলেন একজন বাস কন্ডাকটর।
.
বার্সান ভাই পাটেল নিরমা কোম্পানির মালিক। তিনি অর্ধেক জীবন সাইকেলে করে নিরমা বিক্রি করে কাটিয়ে দেন। আর এখন……..
.
নিকোলাস ক্রেজ 'ফেয়ারফ্যাক্স' থিয়েটারে পপকর্ন বিক্রি করতো।
.
গায়ক বন জোভি প্রথম জীবনে বাড়িঘর সাজানোর ডেকোরেটরের কাজ করতো।
.
আমার প্রিয় অভিনেতা 'ক্যাপ্টেন জ্যাক স্প্যারো' খ্যাত জনি ডেপ ছোটোবেলায় রাস্তায় রাস্তায় বল পয়েন্ট কলম বিক্রি করতো!
.
বলিউড অভিনেতা শাহরুখ খান মুম্বাইতে এসে বেঞ্চে ঘুমাতেন,প্রতিদিন কাজ খোজার জন্য বের হওয়ার আগে বন্ধুর কাছে ২০ টাকা করে ধার নিতেন।
.
বিস্ময়কর ফুটবলার "মেসি" একসময় নিজের ফুটবলের ট্রেনিং এর খরচ যোগাতে চা দোকানে কাজ করতেন।
.
আন্ড্রু কার্নেগী প্রচুর গরীব ঘরের ছেলে ছিলেন। তিনি একটি খামারে কাজ করতেন। পরে তিনি আমেরিকার অন্যতম শ্রেষ্ঠ ধনী ব্যক্তি হয়েছিলেন।
.
হলিউড অভিনেতা ব্রাড পিট প্রথম জীবনে 'এল পল্লো লোসো' নামের এক রেস্টুরেন্টে মোরগের ড্রেস পরে হোটেল বয় এর কাজ করতো।
.
থমাস এলভা এডিসনকে ছোটবেলায় সবাই বোকা, গাধা বলে রাগাত। তিনি পড়াশোনায় ভালো ছিলেন না। তবু তিনি একজন বিখ্যাত বিজ্ঞানী হতে পেরেছিলেন।
.
শেষ কথা একটাই,
“ সাফল্যের জন্য অসম্ভব পরিশ্রম করতে হবে।" নো শর্টকাটস্।
সফলতার দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে দিতে পারে।

 
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন